শান্তিগঞ্জ প্রতিনিধি | বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ | প্রিন্ট | 805 বার পঠিত
মূলধারার গণমাধ্যম কর্মীদের স্বারক প্রতিষ্ঠান শান্তিগঞ্জ প্রেস ক্লাবের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও কেক কাটা সম্পন্ন।
২২ ফেব্রুয়ারী ২০০৯ সালে সর্বপ্রথম সুনামগঞ্জ জেলার নব সৃষ্ট ততকালীন দক্ষিণ সুনামগঞ্জ (শান্তিগঞ্জ) উপজেলার গণমাধ্যম কর্মীদের নিয়ে দক্ষিণ সুনামগঞ্জ প্রেস ক্লাবের আত্মপ্রকাশ করে। হাটি-হাটি পা-পা করে এই প্রতিষ্ঠানটি গৌরবের সাথে ১৫ বছর অতিক্রম করেছে।
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে শান্তিগঞ্জ প্রেস ক্লাবের আয়োজন সম্প্রতি সাবেক পরিকল্পনা মন্ত্রী, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এম এ মান্নান এমপি সরকারি বাসভবনে আলোচনা সভা ও কেক কাটা সম্পন্ন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে শান্তিগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সভাপতি কাজী মোহাম্মদ জমিরুল ইসলাম মমতাজ’র সভাপতিত্বে, সাধারণ সম্পাদক সোহেল তালুকদার’র পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সুনামগঞ্জ-৩ আসনের টানা চার বারের সংসদ সদস্য, সাবেক পরিকল্পনা মন্ত্রী, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এম এ মান্নান এমপি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, প্রেস ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক হোসাইন আহমদ, অর্থ সম্পাদক ইয়াকুব শাহরিয়ার, দপ্তর সম্পাদক এম এম ইলিয়াছ আলী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সালেহ্ আহমদ হৃদয়, কার্যনির্বাহী সদস্য মোশাহিদ আহমদ, কার্যনির্বাহী সদস্য নাহিদ আহমদ, নোহান আরেফিন নেওয়াজ, ফখরুল ইসলাম ফাহিম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে এম এ মান্নান এমপি বলেন, শান্তিগঞ্জে ১৫ বছর আগে কিছুই ছিল না, নবগঠিত উপজেলা হিসেবে এই উপজেলার সকল কার্যক্রম সুনামগঞ্জ জেলা শহর থেকে পরিচালিত হতো। আওয়ামী লীগের সরকার ক্ষমতায় আসার পরে এখন অনেক কিছু হয়েছে। এই অবদানের পেছনে সাংবাদিকদেরও বলিষ্ঠ ভূমিকা রয়েছে। তারা প্রতিনিয়তই সংবাদ পত্রে লেখা-লেখির মাধ্যমে সরকারের নজরে নিয়ে এসেছে, আমাদের হাসপাতাল নাই, থানা ভবন নাই, আমাদের বিদ্যুৎ নাই এই সব অবহেলা বঞ্চনার কথা। বিগত ১৫ বছরে এখন অনেক কিছুই হয়েছে। শুধু শান্তিগঞ্জে নয় আমাদের অবহেলিত সুনামগঞ্জ জেলা এখন স্বয়ং সম্পূর্ণ হয়েছে। আমাদের জেলায় এখন ৫০০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল নির্মাণ হয়েছে। সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। রেল আসার জন্য কাজ চলছে। সিলেট-সুনামগঞ্জ মহা সড়ক দুই লেন থেকে চার লেনে উন্নিত করার জন্য কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। আরও অনেক কিছুই হবে। শেখ হাসিনা গ্রামের ও হাওড় পাড়ের মানুষের জন্য আন্তরিক ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। একটা সময় গ্রাম ও শহরের মধ্যে পার্থক্য থাকবে না। প্রতিটি এলাকাই মনে হবে শহর।
Posted ৪:৪১ অপরাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ajkersangbad24.com | Fayzul Ahmed